ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায়? ভিডিও ভাইরাল করার টিপস

আমরা অনেকদিন আছি যে ইউটিউবে চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও আপলোড করে থাকি কিন্তু আমাদের ভিডিও গুলো হয় না কেন ।

এ বিষয়গুলো নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা যায়। বা ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায় কি এরকম প্রশ্ন থাকে।

আর আপনার মনে যদি এরকম প্রশ্ন থাকে তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আমার এই আরতি ফেলে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আর বন্ধুরা বর্তমানে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়। এ বিষয় তো আমরা অনেকেই জানি এবং এজন্যই অনেকে ইউটিউব চ্যানেল খুলে থাকে কিন্তু আমাদের ভিডিও গুলো ভাইরাল হচ্ছে না।

বন্ধুরা youtube চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার ভিডিও কে ভাইরাল করতে হবে। কারণ আপনার ভিডিওতে যদি ভিউস না হয়। তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবে না।

আর ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে গেলে ইউটিউবে কিছু শর্ত রয়েছে যেমন  ১০০০ সাবস্ক্রাইব এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম লাগবে।

আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ইচ্ছুক হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমার এই আর্টিকেলটি দেখে আসতে পারেন।

এখানে কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা রয়েছে এবং কি কি ভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায় (ইউটিউবে ইনকাম কি)

আর বন্ধুরা আপনারা সাবস্ক্রাইব এবং ওয়াচ টাইম মূলত আপনার ভিডিওতে ভিউস এর মাধ্যমে পাবেন। আর আপনার ভিডিওটি ভাইরাল হলে সেখান থেকে প্রচুর ভিউস পাবেন এবং এখান থেকে সাবস্ক্রাইব ওয়াচ টাইম পাবেন।

তাই বন্ধুরা ভিডিওকে ভাইরাল করা খুব জরুরী আর বন্ধুরা আমরা আমার এই আর্টিকেলে আজকে আলোচনা করব। কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা যায়। ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায় আর বন্ধুরা আপনি এ বিষয়ে ভালোভাবে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি না টেনে ভালোভাবে পড়ুন।

কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা যায়

তো বন্ধুরা youtube ভিডিও ভাইরাল অবশ্যই হবে আপনাকে আপনার ভিডিও ভাইরাল করার জন্য ইউটিউবে যখন ভিডিও আপলোড করবেন এবং সঠিকভাবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করবেন।

চিন্তার কোন কারণ নাই ভিডিও সঠিকভাবে আপলোড করলে সে ভিডিও তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এবং আপনার ভিডিওটি এসইও সম্পূর্ণ ভিডিও তৈরি করুন তাহলে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হবে

এখন কথা হল যে এসইও কি কাজ করে তো বন্ধুরা আপনি যদি আপনার ভিডিও এসইও সম্পূর্ণ বানাতে পারেন তাহলে আপনার ভিডিও যখন আপনি ইউটিউবে আপলোড করবেন তখন আপনার ভিডিওটি প্রথম পেজে শো করবেন।

এবং এতে আপনার ভিডিওটিতে প্রচুর পরিমাণ ভিউস হবে। এবং আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হয়ে যাবে। এজন্য কেউ সম্পূর্ণ ভিডিও তৈরি করা খুবই জরুরী।

তো বন্ধুরা আমরা এখনও অনেকেই আছি এসইও কি এটাই জানি না তো বন্ধুরা আপনি যদি আপনার ইউটিউব ভিডিওতে সঠিকভাবে এসিও করতে পারেন তাহলে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হবে।

ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল কেন করবেন

বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই আছি যে youtube থেকে টাকা আয় করতে চাচ্ছি কিন্তু আয় করতে পারছি না কারণ ইউটিউব এর কিছু শর্ত রয়েছে আমরা উপুরে youtube এর শর্ত গুলো নিয়ে আলোচনা করছি।

তো বন্ধুরা আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবছেন তাহলে আপনাকে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার কথা ভাবতে হবে।

কারণ হলো যে আপনার ভিডিওটতে যদি ভিউস না আছি তাহলে আপনার ইনকাম হবে না। কারণ হলো বেশিরভাগ ইউটিউবারেই ইউটিউব মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে।

ইউটিউব মনিটাইজেশন এড এর মাধ্যমে ইউটিউবাররা টাকা ইনকাম করে থাকে। আপনি দেখবেন যখন আপনি একটি ইউটিউব ভিডিও দেখতে যাবেন তখন দেখবেন ভিডিওর প্রথমে একটি অ্যাপ শো করছে বা ভিডিওর মাঝখানে এড শো করছে।

মূলত ইউটিউবাররা এই youtube মনিটাইজেশন এড এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে থাকে।

আর তাদের ভিডিওটি যদি ভাইরাল না হয় বা ভিউস না হয়। আর বন্ধুরা ইউস না হওয়া মানে তাদের ভিডিওগুলো কেউ দেখতেছে না আর তাদের ভিডিওগুলি যদি কেউ না দেখে তাহলে তো তাদের ইনকাম বন্ধ হয়ে যাবে।

কারণ হলো তাদের ভিডিওগুলো যদি কেউ না দেখে তাহলে তো কেউ তাদের এড গুলো দেখতে পাবে না। এবং তাদের ইনকাম বন্ধ হয়ে যাবে।

তাই বন্ধুরা আপনি যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে ইউটিউ মনিটাইজেশন আপনার চ্যানেলে এপ্রুভ করে আপনাকে ইনকাম করতে হবে। এবং আপনার ভিডিওটিকে ভাইরাল করতে হবে বা ভালো ইনকাম করার জন্য বেশি ভিউস আনতে হবে।

তাই বন্ধুরা আপনার ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা খুবই জরুরী।

ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায়

আমরা অনেকেই আছি যে নতুন ইউটিউবিং শুরু করেছে কিন্তু আমরা ভিডিও আপলোড করতেছি কিন্তু ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে না। মূলত এই কারণেই আপনারা আমার আর্টিকেলে প্রবেশ করেছেন।

তো বন্ধুরা আমি আপনাদের কাছে কিছু টিপস শেয়ার করব এই টিপস আপনি কাজে লাগে আপনার ভিডিওকে ভাইরাল করতে পারবেন।

তো বন্ধুরা আমরা যে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করি সে ভিডিও গুলো কিন্তু সব সময় ভাইরাল হবে না। কিন্তু মাঝে মাঝে কয়েকটি ভিডিও ভাইরাল হবে।

এবং বন্ধুরা আপনার ভিডিও ভাইরাল করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার ভিডিওর কোয়ালিটি ভালো করতে হবে। আর যদি আপনার ভিডিওর কোয়ালিটি খারাপ হয় তাহলে কিন্তু ভাইরাল হবে না।

কারণ আপনার ভিডিও টি দেখে যদি মানুষ কিছু বুঝতে না পারে বা মানসম্মত না হয় তাহলে তো মানুষ দেখবে না। আর মানুষ না দেখলে তো আপনার ভিডিওটি ভাইরাল হবে না।

তাই আপনাকে কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ভিডিও বানাতে হবে এবং স্পষ্ট করে আপনাকে ভিডিও বানাতে হবে। মানুষ যাতে দেখে বুঝতে পারে।

আর আপনার ভিডিওটি দেখে যদি মানুষ কিছু বুঝতে না পারে তাহলে শুধু আপনার ভিডিওটিতে প্রবেশ করে বের হয়ে যাবে। কারণ তারা আপনার ভিডিও কিছু বুঝবে না।

তাই আপনি কোয়ালিটি সম্পন্ন এবং স্পষ্ট ভাবে ভিডিও তৈরি করুন যাতে মানুষ বুঝে এবং আপনার ফুল ভিডিও ওয়াশিং করে। আর আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন ভিডিও তৈরি করেন তাহলে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এরপর আপনি ভিডিওটি ভালোভাবে এডিটিং করে ইউটিউবে আপলোড করবেন আপনার চ্যানেলে।

আর আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ভিডিও বানাতে না জানেন বা কিভাবে তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলে প্রবেশ করুন কিভাবে ইউটিউব ভিডিও বানাবো ? professional ভাবে

কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা যায় – ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায়

তো বন্ধুরা আপনার ভিডিও ভাইরাল করার জন্য আমরা কিছু টিপস দিচ্ছি আপনি এগুলো স্মরণ করতে পারেন আপনি যে বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করবেন সেই বিষয়ে উপর কিওয়ার্ড রিসার্জ করুন।

ইউটিউব কিওয়ার্ড রিসার্চ কি

তো আমরা এখনো অনেকেই আছি youtube এ সঠিক কিওয়ার্ড লাগাতে জানিনা বা রিচার্জ করতে জানিনা। আবার অনেকেই ইউটিউব কিওয়ার্ড কি সেটাই জানিনা।

তো বন্ধুরা youtube কিওয়ার্ড হলো যে আপনি ভিডিওতে যে টাইটেলটি ইউজ করবেন সেটি রিচার্জ করে দেখবেন যে সে বিষয়ের উপর ইউটিউবে কি রকম সার্চ হয়। মূলত এটিকে কিওয়ার্ড রিসার্চ বলা হয়।

আর আপনি যদি কিওয়ার্ড রিচার্জ করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করেন এতে আপনার ভিডিওটিতে বেশি ভিউস বা ভাইডাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

কারণ আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করতেছেন আপনি জানেন এ বিষয়ে কি রকম ইউটিউবে সার্চ হয়।

আর আপনি যদি সঠিকভাবে ভিডিওটি আপলোড করেন এতে আপনার ভিডিওটিতে বেশি ভিউস বা ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই বন্ধুরা, কিওয়ার্ড রিচার্জ করা খুবই জরুরী।

তাই বন্ধুরা আপনি ভিডিও যে কিওয়ার্ড এর উপর তৈরি করবেন সে কিওয়ার্ড রিচার্জ করে নিবেন।

এখন কথা হল কিওয়ার্ড রিচার্জ কিভাবে করব এরকম প্রশ্ন অনেকের মনে থাকে। তো বন্ধুরা কিওয়ার্ড রিচার্জ করার জন্য গুগলে অনেক ফ্রি কিওয়ার্ড রিচার্জ ওয়েবসাইট পাওয়া যায়। আপনি চাইলেই সেখান থেকেই কিওয়ার্ড রিচার্জ করে নিতে পারেন।

আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইটটি থেকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওর জন্য কিওয়ার্ড রিচার্জ করে দিতে পারেন https://ahrefs.com/

আর আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার ভিডিওর জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারেন। এছাড়াও google এ অনেক ওয়েবসাইট রয়েছি ওয়েবসাইট গুলো থেকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা যায় আপনি চাইলে সেখান থেকেও রিচার্জ করতে পারেন।

ইউটিউব ভিডিওতে টাইটেল দিন

বন্ধুরা আপনারা যখন ভিডিও তৈরি করবেন তখন ভিডিও অনুযায়ী বা যে রিলেটেড ভিডিও তৈরি করছেন সে রিলেটেড উপর টাইটের দেবেন।

কারণ আপনি যেই রিলেটেড এর ওপর ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করবেন সেই রিলেটেড এর উপর যদি টাইটেল না দেন তাহলে আপনার ভিডিওটি মানুষ খুঁজে পাবে না তাই এই রিলেটেড এর উপর রেডিও তৈরি করবেন সেই রিলেটেড এর উপর টাইটেল দিন।

যেমন ধরুন আপনি ইউটিউবে একটি ইসলামিক গজল আপলোড করবেন আপনার youtube চ্যানেলে তাহলে আপনি সেই গজল এর একটি টাইটেল দিন।

আর বন্ধুরা আপনি যদি এক রিলেটেড ভিডিও তৈরি করেন আর আরেক রিলেটেড টাইটেল আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করেন।

তাহলে আপনার ভিডিওটি মানুষ খুঁজে পাবে না এবং আপনার ভিডিওটিতে ভিউস হবে না। আর আপনার ভিডিওটি ভাইরাল হবে না।

তাই বন্ধুরা, আপনি যখন ভিডিও আপলোড করবেন তখন ভালো করে চিন্তা করে দেখবেন আপনার ভিডিওটি যে রিলেটেড সেই রিলেটেড এর উপর টাইটেল দিবেন। তাহলে আপনার ভিডিওটিতে ভিউস বা ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

আর আপনি যদি ভুলভাল টাইটেল ইউজ করেন তাহলে তো আপনার ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

তাই বন্ধুরা একটি ভিডিওর জন্য টাইটেল অনেক জরুরী আর এটি কার্যকরী কারণ যে রিলেটেড আপনি ভিডিও তৈরি করেছেন সে রিলেটেড এর উপর আপনি টাইটেল দিয়েছেন এতে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বা বেশি ভিউস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইউটিউব ভিডিওতে ডেসক্রিপশন লেখা

তো বন্ধুরা, ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সময় হবে প্রথম টাইটেল কি আপনি দিবেন এরপর গুরুত্বপূর্ণ যে কাজটি সে কাজটি হল ডেসক্রিপশন দিতে হবে।

বন্ধুরা আমরা অনেকেই আছি যারা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে থাকি আবার অনেকেই আছে যে ডেসক্রিপশন বক্সে কিছু লিখিনা।

তো আপনারা যখন ভিডিও আপলোড করবেন তখন ডেসক্রিপশন বক্সে আপনার ভিডিওর রিলেটেড কিছু লেখবেন যে আপনার ভিডিওটি কি রকম বা আপনি কি রকম ভিডিও আপলোড করেন বা ফেসবুক পেজের লিংক এবং আপনার পরিচয় দিতে পারেন এরকম করে কিছু ডেসক্রিপশন বক্সে কিছু লিখবেন।

অনেক ইউটিউবারই বলে যে ডেসক্রিপশন বক্সে এ যে লেখাগুলো লেখা থাকে সেই লেখা গুলো নিয়ে ইউটিউবে সার্চ করলেও সেই ভিডিওটি আসে এতে আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

কারণ অনেকেই ইউটিউবে সার্চ করে আর সেই সার্চ এর টাইটেলের সাথে যদি আপনার ডেসক্রিপশন বক্সে কিছু লেখার সাথে যদি মিল থাকেই তাহলে আপনার ভিডিওটি তার সামনে যেতে পারে আর সে আপনার ভিডিওটি দেখতে পাবে।

এ কারণে আপনার ভিডিওটি তে বেশি পরিমাণ ভিউস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য ভিডিওতে ডেসক্রিপশন বক্সে লেখা জরুরি।

এছাড়াও আপনি আপনার ডেসক্রিপশন বক্সে এ হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই আপনি কিছু হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করুন।

ভিডিওতে ট্যাগ ব্যবহার করুন

বন্ধুরা যদি আপনার ইউটিউব ভিডিও তাড়াতাড়ি ভাইরাল করতে চান তাহলে আপনি ভিডিওতে ট্যাগ ব্যবহার করুন কারণ ট্যাগ ব্যবহার করলে তাড়াতাড়ি ভিডিও ভাইরাল হয়।

এবং ভিডিও ভাইরাল করার জন্য ট্যাগ খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো বর্তমানে অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা বলে যে আমরা ভিডিওতে যে ট্যাগ গুলো ব্যবহার করি ওগুলো নিয়ে যদি youtube-এ সার্চ হয় তাহলে আপনার ভিডিওটি আসার সম্ভাবনা থাকে।

আপনার ভিডিওটি সামনে আসলেই এ তো আপনার ভিডিওটি ভিউস করবে। এতে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

তাই বন্ধুরা, আপনি  যখন ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করবেন তখন ট্যাগ ব্যবহার করুন আপনার ভিডিওতে এতে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়া সম্ভাবনা থাকবে। এবং এজন্য একটি ভিডিওতে ট্যাগ লাগা খুব জরুরী।

ইউটিউব ভিডিওতে থাম্বনেইল ব্যবহার করুন

তো আমরা যদি আমাদের ভিডিওগুলোতে থাম্বনেইল ব্যবহার করি তাহলে আমাদের ভিডিওগুলো তাড়াতাড়ি ভাইরাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আর বন্ধুরা আমরা অনেকেই আছি যে যারা এখনো ইউটিউব থাম্বনেইল কি জানিনা তো youtube থাম্বনেইল হলো যে আমরা যে ইউটিউবে ভিডিও দেখি সেই ভিডিও সামনে যে পিকচারটি দেখা যায় সেটাকে মূলত youtube থাম্বনেইল বলা হয়।

আর বন্ধুরা youtube থাম্বনেইল যদি আপনার ভিডিওটিতে লাগান তাহলে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাল হয়ে যাবে।

কারণ হলো যে আপনার থাম্বনেইল দেখে মানুষজন বুঝতে পারবে যে ভিডিওটি কিরকম হতে চলেছে বা কি রিলেটেড।

আর বন্ধুরা, একটি ভিডিওর জন্য একটি সুন্দর থাম্বনেইল বানানোর জরুরি। আর বন্ধুরা একটি ভিডিও ভাইরাল করার জন্য একটি থাম্বনেইল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আর বন্ধুরা আমরা এখনো অনেকেই আছি যে থাম্বনেইল কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটা জানি না এবং কিভাবে থাম্বনেইল ভিডিওতে লাগানো যায় সেটা জানিনা।

আর আপনি যদি এ বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে আপনি আমার এই আর্টিকেলটি দেখে আসতে পারেন আর্টিকেলে কিভাবে থাম্বনেইল বানাবেন এবং থাম্বনেইল সাইজ কত কত, এবং থাম্বনেইল কিভাবে আপনার ভিডিওতে লাগাবেন এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে ইউটিউব থাম্বনেইল কি? ইউটিউব থাম্বনেইল সাইজ কত

ইউটিউব ভিডিওর কোয়ালিটি ভালো করুন

ও বন্ধুরা ইউটিউব ভিডিও আপনি কোয়ালিটি ভালো করুন এতে আপনার ভিডিওটি তাড়াতাড়ি ভাইরাস হয়ে যাবে।

কারণ হলো যে মানুষ যখন আপনার ভিডিও দেখতে তখন তারা আপনার ভিডিও কোয়ালিটি দেখবি যেমন সাউন্ড ভালো রকম আসতেছে নাকি। ভিডিওটি পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে নাকি এগুলো কিন্তু মানুষ দেখে।

আর যদি বন্ধুরা আপনার কোয়ালিটি এরকম হয় সাউন্ড ভালোভাবে আসতেছে না বা আপনার ভিডিওটি পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে না তাহলে তো মানুষ আপনার ভিডিওটি দেখবে না।

আর বন্ধুরা, আপনি কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ভিডিও তৈরি করুন যাতে আপনার ভিডিও দেখে মানুষ কিছু বুঝতে পারে বা কিছু শিখতে পারে এরকম ভিডিও তৈরি করুন তাহলে আপনার ভিডিও তাড়াতাড়ি ভাইরাল হয়ে যাবে।

কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা যায় – ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায়

তো বন্ধুরা আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন যে কিভাবে একটি ভিডিও ভাইরাল করা যায় আমরা এ বিষয়ে কিছু টিপস শেয়ার করেছি।

আর বন্ধুরা আপনি যদি এই টিপস গুলো অনুসরণ করেন তাহলে আশা করি আপনার ভিডিও তাড়াতাড়ি ভাইরাল হবে।

আমাদের টিপসগুলো অনুসরণ করুন এবং ভিডিওটি সঠিকভাবে আপলোড করুন এতে তাড়াতাড়ি আপনার ভিডিওটি ভাইরাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

আবার অনেক কে খুঁজে পাওয়া যায় যে যারা ভিডিও আপলোড করতে জানে না কিভাবে ভিডিও আপলোড করতে হয় সঠিক নিয়মে অনেকেই জানে না। তাই আপনি যদি না জেনে থাকেন কিভাবে ভিডিও আপলোড করতে হয় ইউটিউবে তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি দেখে আসতে পারেন ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার নিয়ম (কম্পিউটার ও মোবাইল দিয়ে)

শেষ কথা

আশা করি আপনি জেনে গেছেন যে কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করতে হয় বা ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায় কি

আর আমার আর্টিকেলটি যদি আপনাকে ভালো লাগে তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানান।

আর আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

আরো পড়ুন

Leave a Comment